Wednesday, June 11, 2014

মেয়েদের যৌনাঙ্গ বিষয় টিপস (Sexy Girl)


মেয়েদের  যৌনাঙ্গ বিষয় টিপস
Hot Sexy Tips Bangla Golpo
আমি যখন নাইন-এ পড়তাম তখন আমার এক বান্ধীর কাছে মেয়েদের যৌন বিষয় কিছু জানতে চাই কিন্তু সে আমাকে বলে না।সেই থেকে খুব ইচ্ছা ছিল আমার মেয়েদের যৌনাঙ্গ বিষয় ভাল ভাবে জানার।আর এর জন্য আমাকে অনেক বই পড়তে হয়েছে।সেই বই পড়ার পর যেটুকু জ্ঞান অজ©ন করেছি। তার সামান্যকিছু অংশ নিচেয় তুলে ধরা হলো।====


নারীর যোনি হলো একটি সুড়ঙ্গ পথের মতো যা যোনিদ্বার থেকে জরায়ু পর্যন্ত প্রসারিত। নারীরজীবনে তার যোনিতে ঘটে নানা পরিবর্তন। শিশুদের যোনি পূর্ণ বয়স্কা নারীর যোনি থেকে ভিন্ন।শিশুকন্যার মাসিক শুরু হয়নি এমন কন্যার যোনির পাশের পর্দাটি পূর্ণবর্তী নারীর তুলনায় পাতলা হয়। পরিবর্তন ঘটে ইস্ট্রোজেন হরমোনের ফলে যানির্গত হয় ডিম্বাশয় থেকে। যৌনক্রিয়া এবং সন্তান জন্মের ব্যাপারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা গ্রহণ করেনারী যোনি

নারী যোনি হলো একটি নালি যা প্রায় পৌনে ইঞ্চি থেকে সোয়া ৫ইঞ্চি পর্যন্ত লম্বা, যার চারপাশে থাকে আঁশ পেশির কলা, কিন্তু স্কোয়ামাস এপিথেলিয়াম নামক কোষের স্তরের দ্বারা আবৃতথাকে, নালির প্রাচীরগুলো স্বাভাবিকভাবে একে অপরের ওপর ভেঙে পড়ে এবং তাতে নানা ভাঁজ সৃষ্টি হয়। এর ফলে যৌনমিলন বা সন্তান প্রসবের সময় নারী যোনি সমপ্রসারিত হতে পারে। মূত্রনালি নারী যোনির সম্মুখ ভাগে থাকে এবং মলদ্বার থেকে যোনির উপরের দিকে তৃতীয় স্তরে পৌঁছেছে। পায়ু যোনি থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে থাকে এক ধরনের তন্তুবিশিষ্ট পেশির দ্বারা। নারী যখন সন্তান ধারণক্ষম থাকেতখন যোনি থেকে নির্গত রসে অম্লত্বের ভাব থাকে। যার ফলে যোনিতে ক্ষতিকারক রোগজীবাণু বৃদ্ধি পাবার সম্ভাবনা বেশি থাকে। কিন্তু নারী এই অবস্থায় রোগজীবাণু বেড়ে উঠতে পারে এবং যোনিতে এক ধরনের রোগ দেখা দিতে পারে যার নাম অ্যাট্রোফিক ভ্যাজাইনাইটিস। নারী যোনির প্রাচীরগুলো খুব পিচ্ছিল হয়ে থাকে সার্ভিক্স বা গর্ভাশয়ের সংকীর্ণ অংশ এবং বার্থোলিন গ্রন্থির রসক্ষরণের ফলে। যৌনক্রীড়ার সময় নারী যোনির এপিথেলিয়াম থেকে নারী যোনির নালিতে প্রবেশ করে এই ক্ষরিত রস। সব নারীর ক্ষেত্রে নারী যোনি থেকে এক ধরনের ক্ষরণ হওয়াটা স্বাভাবিক



নারীর বিশেষ অঙ্গের রক্ত বন্ধ করার জন্য কাপড় বা তুলার ন্যাপকিন ব্যবহারে অর্থাৎ ট্যাম্পুন ব্যবহারে নারীর সতীচ্ছদ ছিন্ন হতে পারে। কুমারিত্বের প্রতীক না হলেও প্রায়ই দেখা যায় প্রথম যৌনমিলনের সময় সতীচ্ছদ ছিন্ন হয়। সাধারণের মধ্যে একটা বিশ্বাস প্রচলিত আছে যে, সতীচ্ছদ যদি অক্ষত থাকে তবে সেই নারী কখনো কোনো পুরুষের সঙ্গে সহবাস করেনি কিন্তু ধারণাও ঠিক নয়।কারণ অনেক সময় বালিকা অবস্থায় দৌড়াদৌড়ি বা খেলাধুলার ফলে সতিচ্ছদ ছিড়ে যেতে পারে। জননেন্দ্রিয়ের এলাকার মধ্যে শুক্রাণু প্রবেশ করলে অতি প্রশ্রয়ের ফলে তা সতীচ্ছদের ছিদ্র দিয়ে ভেতরে চলে যেতে পারে। আর তখন ঘটতে পারে দুর্ঘটনা

পর্যায়ভিত্তিক যে রক্তস্রাব প্রথম শুরু হয় জরায়ু থেকে তাকে রজোদর্শন বলে এবং ঋতুচক্রের একটি পর্ব মাত্র যা নিয়ন্ত্রিতহয় মস্তিষ্কের পিটুইটারি গ্রন্থি এবং ডিম্বাশয় থেকে নির্গত হরমোনগুলোর দ্বারা। প্রথম মাসিক হয় যখন ইস্ট্রোজেনপরিমাণ কমে যায়, জরায়ুর গড়ে ওঠাআস্তরণ পরিত্যাগ করে তার গুরুত্বপূর্ণ সমর্থন না নিয়েই, তারপর তা চূর্ণবিচূর্ণ হয়ে যায়এবং রক্ত কোষগুলো জরায়ুতে পড়ে জরায়ুর মুখ দিয়ে এবং সেই পথে দেহের বাইরে। পরবর্তী সময়ের মাসিক চক্রের মতো একই ধরনের রক্ত প্রথম রজঃস্রাবে নির্গত হলেও ডিম্বাশয় কোনো পরিণত ডিম্বাণু উৎপাদন করে না।ডিম্বাশয়ের পূর্ণমাত্রায় কাজ করতে সময় লেগে যায় প্রায় কয়েক মাস এমনকি এক বছর কমবয়সী মেয়েদের ক্ষেত্রে বয়ঃসন্ধিকালে পৌঁছানো না পর্যন্ত। আশা করি মেয়েদের যৌনাঙ্গ বিষয়ে পড়ে আপনাদের ভাল লাগবে।


*******

No comments:

Post a Comment