Monday, August 10, 2015

পরীকে নিয়ে নতুন সেক্স



পরীকে নিয়ে নতুন সেক্স

ছোটবেলাতে সবাই আমরা পরীদের গল্প শুনেছি
ছোটবেলায় সবার কল্পণাতেখেলা করতলাল পরী,
নীল পরীরা।আমাদের বয়সীদেরজন্য আজ
আমি লিখলামঅন্য ধরণেরএকটি পরীরগল্প...
হঠাৎ করেইঘুম ভেঙ্গেগেল আমার।


বিছানাতে শুয়েশুইয়েই
বুঝতে চেষ্টাকরতে লাগলামঘুম কেনভাঙ্গল।
সারা ঘরএকটা মিষ্টিআলোতে আলোকিত।
আলোতেই ঘড়িদেখলাম। রাততিনটা। এইসময়ে কেন
ঘুম ভাঙ্গবে? এক মিনিট! আলো কোথাথেকে আসে!
ঘুমানোর সময়আমি সবসময়পর্দা টেনেঘুমাই। আজও
নিজে জানারপর্দা টেনেতারপর ঘুমিয়েছি।
তাহলে আলোকোথা থেকেআসে! আরফুলের পাগল
করা সুবাসটাইবা কোথাথেকে আসছে?? বাসার
আসেপাশে তোকোন ফুলগাছই নেই।
তাহলে বিষয়টাকি?? এইসব সাতপাঁচ
ভাবতে ভাবতেবিছানাতে উঠেবসলাম।
ওরে বাবাএইটা কিবসে আছেআমার পায়ের
কাছে!! খোদা অইটাদেখি আবারআমার
দিকে আসছে... চিৎকার দেবারওসময় পেলাম
না তারআগেই ফিট।
কতক্ষণ পরেচোখ মেললামতা বলতেপারবো না।
চোখ মেলতেইদেখি অপরূপসুন্দর একটামেয়ে আমার
দিকে ঝুঁকেআছে। নিশ্চয়আমি স্বপ্নদেখছি। এত
সুন্দর মেয়েরদেখা স্বপ্নছাড়া আরকোথাও
পাওয়া সম্ভবনয়। মিষ্টিআলোটা তারশরীর
থেকেই আসছে।
এই তুমিঠিক আছ?’ মেয়েটা আলতোকরে আমারগাল
স্পর্শ করল।উফফ...কিনরম তারহাতের স্পর্শ।
আরে এইটাতোস্বপ্ন না।its damn real!!
ভয়ে আবারচিৎকার করতেযাব মেয়েটাআমার মুখ
চেপে ধরল।প্লীজ চিৎকারকোর না।
চিৎকারে তোমারআব্বু-আম্মু
এসে পড়লেআমাকে চলেযেতে হবে।অনেক দূর
থেকে এসেছিতোমাকে দেখবারজন্য আরএকটু
থাকি তারপরচলে যাব ভয়পেয় নাতোমার কোন
ক্ষতি করবোনা আমি।
মেয়েটার গলারস্বর অনেকমিষ্টি।
এতো মিষ্টিগলা শুনেকারো মনেইভয়ের রেষ
মাত্র থাকতেপারেনা। আমারোভয় কিছুটাকাটল।
একটু ধাতস্থহয়ে জিজ্ঞেসকরলাম...কে তুমি?’
কে আমি? ভাবতে পারোআমি তোমার
সবচেয়ে আপনজন।বলতে পারোআমি তোমার
সবচেয়ে কাছেরকেউ।
আমি কথাশুনে পুরোধাঁধাঁতে পড়েগেলাম
একেতো এতোরাতে একটাসেই রকম
সুন্দরী মেয়েআমার বিছানার
পাশে কেমনেআসলো তাইবুঝতে পারছিনা তার
উপর তারকথার কোনআগা মাথাওপাচ্ছিনা।
অনেকটা বেকুবেরমতই তাকিয়েরইলাম তারদিকে।
আমাকে এমনিতাকিয়ে থাকতেদেখে মেয়েটাবলল
তুমি আজীবনগাধাই থাকবে!’
একেতো আমারঘরে নাবলে প্রবেশতার উপর
আমাকে বলেগাধা! মেজাজএকটু খারাপহল।
কে তুমিআর ঢুকলেকিভাবে?’
ব্বাবা, মহাশয় দেখিরাগ করেছেন! থাক আর
রাগ করালাগবেনা। আমিনিলু।
ঢুকলে কিভাবে?’
কেন! জানালাদিয়ে
মানে!! পাঁচতলার
জানালা দিয়েকেমনে ঢুকলেতুমি!!’
পরীদের পক্ষেসবসম্ভব
পরী!! ওরেবাবা বলেকি!! আমারআবারো ফিট
হবার যোগাড়।
আরে আরে, আবার ফিটহবে নাকি! প্লীজ ভয়পেয়
না।
ভেবে পেলামনা একটাপরী কেনআসবে আমার
কাছে। ছোটকালেপরীদের গল্প
শুনতে শুনতেঘুমাতাম। কিন্তু
বাস্তবে পরীআছে তাইবা কেজানত। জিজ্ঞেস
করলামকেনএসেছ এখানে?’
তোমায় দেখতে
আমাকে দেখতেমানে??’
নিলু কথারজবাব দিলনা। মিনিটকয়েকের
নীরবতা। তারপরনিলু বলতেলাগল
মনে আছেযেবার তুমিসাইকেল
থেকে পড়েগিয়ে হাতভাঙ্গলে...খুব
কেঁদেছিলে তুমি। আমিও কেঁদে ছিলামতখন তোমার
জন্য। আবারযে দিনইন্টারে প্লাস পেলেসেই
দিনও কেঁদেছিলাম তোমারখুশিতে
এই পরীটাএইসব কিবলে?? লাভকেইস নাতো!!
কি বলববুঝতে নাপেরে চুপকরে রইলাম।
নিলু বলতেলাগলযেদিনশিউলির হাতপ্রথম
ধরলে সেদিনও কেঁদেছিলাম।শিউলির হাতের
বদলে তুমিআমার হাতকেন ধরলেনা তারজন্য।
মনে প্রাণেচাইতাম তোমাকে ছেড়েচলে যাক।
তুমি শুধুইআমার। কিন্তু যেদিন
তোমাকে ছেড়েগেল কিকান্নাটাই না তুমি করলে।
নিজেকে বড়স্বার্থপর মনে হচ্ছিল সেদিন।
মনে হচ্ছিলআমার জন্যইশিউলি চলেগেল তোমায়
ছেড়ে
শিউলি চলেগেছে নিজেরজন্যই। তারজন্য
তুমি খামাখাকষ্ট পেতেযাও কেন?’
তোমাকে কষ্টদেখলে আমিকেমনে কষ্টনাপাই বল
আমি যেতোমায় ভালোবাসি।
যাহ বাবাএতো দেখিসত্যিই লাভকেইস।
তুমি অনেকনিষ্ঠুর!’ নিলু বলল। আমিতো অবাক
কেন!! আমিআবার কিকরলাম!!’
আমি রোজকতদূর থেকেআসি তোমায়দেখতে কিন্তু
একটা দিনওযদি তোমারঘুমটা একটুভাঙ্গত।
ঘুম ভাঙ্গালেইতো পারতে।
আমি জানিঘুম তোমারঅনেক প্রিয়।তাই ভাঙ্গাই
না। তোমারমাথার কাছেবসে চুলেহাত
বুলিয়ে দেই।অপেক্ষা করিতোমার ঘুমভাঙ্গার।
কিন্তু ভাঙ্গেনা।
চুলে হাতবুলিয়ে দাও।তাহলে রোজ
যে আমিস্বপ্নে দেখিএকটা মেয়েআমার মাথায়
হাত বুলিয়েদিচ্ছে ওটাস্বপ্ন নয়সত্যি।
তাইতো বলিতোমার মুখএতো পরিচিতকেন লাগছে!’
হঠাৎই একটাকথা মনেপড়তেই আমিচমকে উঠলাম।
এইতো স্বপ্নেসেদিন দেখলামএকটা মেয়েআমার
মাথায় হাতবুলিয়ে দিচ্ছে।সেই
স্বপ্নেতো মেয়েটার সাথে আমি সবকরেছি। ঐটাও
কি বাস্তব? বাস্তব হবারসম্ভবানাটাই বেশি।
কারণ ওইদিনঘুম ভাঙ্গারপর
দেখি আমিএকখানে আরআমার প্যান্টএকখানে।
ভাগ্যিস আমাররুমের দরজালাগানো থাকে।
নয়তো ইজ্জতেরপুরো ফালুদাহয়ে যেতসেদিন।
নিলুর হাতেরস্পর্শে চিন্তারজগৎ
থেকে নেমেএলাম বাস্তবে।নিলু পরমভালবাসায়
জড়িয়ে ধরেআছে আমারহাত।
আস্তে আস্তেআরো ঘনিষ্ঠহয়ে এলসে।
কবে থেকেস্বপ্ন
দেখে আসছিদুজনে একসাথেচাঁদের
আলোতে এভাবেবসে থাকব।ভাগ করেনিব দুজনের
সব কিছুআজ তারকিছুটা হলেওপূর্ণ হল।
আচ্ছা সেদিনযে স্বপ্নেআমি ওইমেয়েটার
সাথে...ইয়েমানে সেদিনের স্বপ্নেরমেয়েটাও
কি তুমিছিলে নাকি?’
নিলু মুচকিহেসে আমারঘাড়ে মাথারাখল বলল
সে দিনআমায় তুমিখুব আদরকরেছিলে।
নিলুর শরীরথেকে আসাফুলের মাতাল
গন্ধটা আরোতীব্র হচ্ছে নিলুঘাড়
থেকে মাথাথেকে কানেরকাছে মুখনিয়ে ফিসফিস
করে বললআজ আমিতোমায় আদরকরব, সোনা
নিলু আলতোকরে আমারকানে ফুঁদিল। সেএক অন্য
রকম অনুভূতি।আস্তে করেতার উষ্ণঠোঁট
জোড়া ছোঁয়ালকানের লতিতে।ছোট্ট একটাচুমু খেল।
তারপর আস্তেকরে মুখনামিয়ে আনলগলার পাশে।
জিহ্বা ছোঁয়ালওখানে।
উফফ...মেয়েটাকি করছেএইসব! চুমু
খেতে খেতেনেমে এলস্কন্ধ সন্ধিতে।
হাল্কা হাল্কালাভ বাইটসেভরিয়ে দিতেথাকল।
অনেক হয়েছেআর না... টান
দিয়ে তাকেনিয়ে এলামমুখের কাছে।ঠোঁট
নামিয়ে দিলামতার ঠোঁটে।কি উষ্ণআর
কি মিষ্টি।এমন ঠোঁটপেলে সারাজীবন
চোষা যায়।নিলুও সাড়াদিল চুমুতে।
আস্তে করেতার জিহ্বাঠেলে দিলআমার মুখের
ভেতর। মুখেরভেতর নিয়েআলতো চাপদিতে দিতে
চুষতে লাগলামতার জিহ্বাটা।কতক্ষণ
এভাবে ছিলামবলতে পারবোনা। পুরোপুরিই
হারিয়ে গিয়েছিলামতার মাঝে।নিলু নিজেইঠোঁট
ছাড়িয়ে নিল।চুমু খেলআমার নাকেরডগাতে। নিলুর
গায়ের সুবাসযেন আমাকেপুরোই পাগলকরে তুলছে।
বিছানায় শুইয়েদিলাম তাকে।মুখ ঘষতেলাগলাম
তার গলাতে।চুমু আরলাভ বাইটসেভরিয়ে দিলাম
তার ঘাড়।
সোনা এমনপাগল করেতুলোনা আমায়...’ নিলু
কাতরে উঠল।কিন্তু তাকেকিভাবে পাগলনা করি।
আমি নিজেইযে পাগলহয়ে গেছি।
সাদা শাড়িপরে আছেনিলু। টানদিয়ে আঁচল
ফেলে দিলাম।সাদা ব্লাউজেআঁচল বিহীন
বুকটা দেখতেবেশ লাগল।মুখ নামিয়েআনলাম বুকে।
এইখানের সুবাসটাআরো মাতালকরা। পাগলেরমত
মুখ ঘষতেলাগলাম তারবুকে। ব্লাউজেরউপরেই
কামড় দিতেলাগলাম। একটাসময় ব্লাউজ
খুলে ফেললাম।সাদা ব্রাতেঢাকা দুধসাদা স্তন
যুগল আমারচোখের সামনেআসল। ৩৬সাইজের হবে।
টানটান হয়েআছে। শক্ত
হয়ে উঠাবোঁটা দুটোব্রায়ের উপরথেকেই
বোঝা যাচ্ছে।ব্রাটাও খুলেফেললাম। মসৃনসুউন্নত
স্তন দুইটাএখন আমারচোখের সামনেপুরা উন্মুক্ত।
আস্তে করেমুখে পুরেনিলাম বামমাইটা। নিপলের
উপর জিহ্বাচালাতে লাগলাম।নিলুর শরীর
উত্তেজনায় সাপের মত মোচড়াতে লাগল।বাম
মাইটা চুষতেচুষতে ডানমাইয়ে হাতলাগালাম।
মাইয়ের
বোঁটা হাল্কারগড়ে দিয়েমাইটা চাপতেলাগলাম।
এইভাবে দুইটামাই চোষারপর মুখনামিয়ে আনলাম
তার পেটে।শুরু হলফুঁয়ের খেলা।পেটে নাভীর
চারপাশে আস্তেআস্তে ফুঁদিতে লাগলাম।আর সেই
সাথে আলতোআঙ্গুলের স্পর্শ।নিলুর পেটেযেন
সুনামি বয়েযেতে লাগল।সেই রকম
ভাবে কেঁপেকেঁপে উঠতেলাগল তারপেট। জিহ্বার
ডগাটা ছোঁয়ালামতার নাভীতে।নিলুর
সারা শরীরেযেন বিদ্যুৎখেলে গেল।মুখ
থেকে বেরহয়ে আসলসুখ চিৎকার।
জিহ্বাটা নাভীরভেতর যতটুকুঢোকান সম্ভব
ঢুকালাম। তারপরনাভীর মাঝেনাড়াতে লাগলাম
জিহ্বাটা
প্লীজ সোনা, আর জ্বালিয়োনাআমায়। আর
যে নিতেপারছিনা।
নিলু আমারমাথাটা আরোনিচের
দিকে ঠেলেদিতে থাকল আমিওআর
দেরী নাকরে শাড়ীরবাকী অংশআর পেটিকোট
খুলে ফেললামনিতুর গাথেকে। অপরূপসুন্দর
পরীটা এখনআমার সামনেশুধু
সাদা একটাপেন্টি পরেআছে। নিলুকেএই
অবস্থাতে দেখেআমার মাথাআরো গরমহয়ে গেল।
পেন্টির উপরদিয়েই ওরগুদে মুখঘষতে লাগলাম।
তলপেটে চুমুখেতে লাগলাম।নিলুর গুদের
গন্ধটা আরোপাগল করা।একটান
দিয়ে পেন্টিনামিয়ে দিলামনিলুর।
গুদে হাল্কাছোট ছোটবাল আছে।ওর বালেনাক
ঘষলাম কিছুক্ষণ।
ক্লিটটা জিহ্বাদিয়ে নাড়াচাড়াকরতে থাকলাম।
সেই সাথেগুদের মাঝেআঙ্গুল চালাতেলাগলাম।
তারপর জিহ্বাঢুকিয়ে দিলামতার গুদে।
শুষে নিতেথাকলাম তারগুদের রস।উহহ...সোনাআর
পারছি না।নিতু আমারমাথা তারগুদের
সাথে আরোশক্ত করেচেপে ধরল।তারপর শরীর
বাঁকিয়ে জলখসাল
অনেক হয়েছেসোনা এবারউপরে আসো
নিতু আমাকেবিছানাতে শুইয়েআমার উপরউঠল।
ফটাফট শার্টেরবোতাম খুলেবুকে মুখঘষতে লাগল।
আমার নিপলেজিহ্বা দিয়েআদর করতেলাগল। সেই
সাথে একটাহাত পাজামার
মাঝে ঢুকিয়েদিয়ে আমারতেতে থাকাধনের
মাথায় বুলাতেলাগল। একপর্যায়ে সেআমার
পাজামা খুলেআমার তেতেথাকা ধনটামুক্ত করল।
কিছুক্ষণ হাত
দিয়ে ধনটানাড়াচাড়া করে মুখে পুরে নিলসেটা।
ধনের মুন্ডিতেজিহ্বা দিয়েখেলা করতেলাগল।
কখনো কখনোহাত দিয়েবিচি দুটাম্যাসাজ
করে দিতেলাগল। কখনোবা চুষেদিতে লাগল।নিলু
ধনের গোড়াথেক আগাপর্যন্ত
লম্বা একটাচাটা দিয়েআবারো ধনটামুখে পুরে
নিয়ে চুষতেলাগল। নিলুরমুখের উষ্ণতাআর ঠোঁটের
আদরে বীর্যএকেবারে আমারধনের আগায়
এসে পড়ল।
নিলুর মুখেরআদরে অস্থিরহয়ে নিলুকেআবার আমার
নিচে নিয়েআসলাম। মুখনামিয়ে দিলামতার
ঘাড়ে। ঘাড়েচুমু খেতেখেতেই ধনটাতার গুদের
আগায় সেটকরে আস্তেআস্তে ঢুকিয়েদিলাম
ভেতরে। ধনটাভেতরে যাবারসময় নিলুর
ক্লিটে ঘষাখেল। নিলুরদেহে বয়েগেল কাম
শিহরন। তারগুদটা যেনআমার
ধনকে কামড়েধরে আছে।ভেতরটা খুবইআরামদায়ক
উষ্ণ। আস্তেআস্তে তারগুদে ধনচালাতে লাগলাম।
ঘাড়ে চুমুগুলো আস্তেআস্তে কামড়েপরিণত
হতে থাকল।হাতও নিতুরউন্নত মাইযুগলে এসেঠাঁই
পেল। দুইহাতে নিলুরমাই টিপতেটিপতে নিলুর
গুদে ধনচালাতে লাগলাম।
সোনা তোমারআদরের কাঙ্গালআমি সেই
কবে থেকে।এত দিনেরসব পাওনাতুমি আজশোধ
করে দিলে...ইশশ এরএকটু জোরেসোনা...হুমমম... এই
ভাবে...ওহহ...থেমো নাসোনা...তোমারআদরে আজ
আমি মরেযেতে চাই!!’
নিলুর কামপূর্ণ কথাশুনে আমারথাপানোর
গতি বেড়েগেল। দিকে হাতেরমাঝে দলিতমথিত
হচ্ছে নিলুরমাইগুলো। নিলুরওসুখ চিৎকার
ক্রমে ক্রমেবেড়ে যাচ্ছে।ভয় হলকখন
বাবা মাচলে আসে।বাবা মাচলে আসলেওএখন
থামতে পারবোনা। তাদেরকেদুই মিনিট
অপেক্ষা করতেবলে নিলুকেচুদে শেষকরে তারপর
তাদের ফেইসকরব।
ইইই...আমারজল খসবেসোনা...’
এই প্রথমকোন মেয়েরজল আরআমার বীর্যেরপতন
একসাথে হল।সমস্ত বীর্যনিলুর গুদের
মাঝে ঢেলেদিয়ে নিলুরউপর শুয়েথাকলাম আমি।
নিলু আমারচুলে হাতবোলাতে বোলাতেগালে চুমু
খেল।
এত দিনেরসব আদরআজ সুদেআসলে বুঝেপেলাম
আচ্ছা কোনযে প্রোটেকশাননেই
নি যদিবাচ্চা হয়েযায়??’
ভয় নেইজনাব, আমরাপরীরা নিজেদের
ইচ্ছাতে কনসিভকরি। ইচ্ছানা করলেআজীবনেও
বাচ্চা হবেনা। তুমিখামাখা চিন্তাকরোনা।
ঘুমাও
নিলু আমাকেতার বুকেটেনে নিল
যে বুকেআছে আমারজন্য সীমাহিনভালবাসা

1 comment: